1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
আজ পয়লা বৈশাখ, বর্ষবরণে মেতেছে জাতি - রংপুর সংবাদ
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন

আজ পয়লা বৈশাখ, বর্ষবরণে মেতেছে জাতি

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৪৯ জন নিউজটি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
আজ পয়লা বৈশাখ, বাংলা নতুন বছর ১৪৩১-এর প্রথম দিন। আত্মকেন্দ্রিকতা দূর করার প্রত্যয় নিয়ে বাংলা বর্ষবরণে মেতে উঠেছে জাতি। বর্ষবরণ উপলক্ষে সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন করেছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।

রাজধানীর রমনা বটমূলে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে বর্ষবরণের মূল আনুষ্ঠানিকতা। সুরের মূর্ছনায় নতুন বছরকে বরণ করছেন শিল্পীরা। এছাড়া, সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে বের হবে ঐতিহ্যবাহী মঙ্গল শোভাযাত্রা।

কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদযাপিত হচ্ছে নববর্ষ। আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হচ্ছে নতুন বছর।

প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে বর্ণিল উৎসবে মাততে শুরু করেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে।

এদিকে, বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদযাপনের জন্য জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার।

বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস ও ইউনেস্কো কর্তৃক এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবারের আয়োজন করা হবে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির, কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মোঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এই বাংলা সন। অতীতে বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের শুরুতে তাঁদের পুরনো হিসেব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসেবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তাঁরা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি আজও পালিত হয়।

 

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun