1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
সার সংকট, আলু চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক - রংপুর সংবাদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই:ইসি আলমগীর হাতীবান্ধায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে গণসংযোগে ব্যস্ত মাকতুফা ওয়াসিম বেলি খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির আন্দোলন এখনও শেষ হয়নি : রিজভী উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি পরিতাপের বিষয় বিএনপি ১৭ এপ্রিল, ৭ মার্চ পালন করে না সময় মানুষকে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেন হাতীবান্ধায় নির্বাচনে বৈধতা পেলেন ৪ চেয়ারম্যান প্রার্থী, বর্জন জামাত নেতার লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাবেক ইউপি সদস্য গুলিবিদ্ধ  হাতীবান্ধায় নির্বাচন না করার ঘোষণা জামায়াতের

সার সংকট, আলু চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

রিফাত হাসান, মিঠাপুকুর প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৬৯ জন নিউজটি পড়েছেন

কৃষি নির্ভর রংপুরের মিঠাপুকুর এ উপজেলায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আলুর আবাদ। একইভাবে এ উপজেলায় বিভিন্ন প্রকারের সবজির আবাদ হয়। এখানকার উৎপাদিত রকমারি সবজি স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যায়। বিশেষ করে সবজির জন্য বিখ্যাত এই উপজেলা। প্রতিদিন এ উপজেলার উৎপাদিত ১০ থেকে ১৫ ট্রাক সবজি যায় দেশের বিভিন্ন জেলায়। এখন অবশ্য মাঠে মাঠে আলু আবাদের ধুম পড়েছে।

আমন ধান কাটার পর কৃষকরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আলু চাষাবাদে। কিন্তু সহজে সার মিলছে না। অন্যান্য সার পাওয়া গেলেও পটাশ সারের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে আলু, ভূট্রা ও সরিষা চাষাবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষীরা। সারের অভাবে আলুবীজ বপনে বিলম্ব হওয়ায় ফলন কম হওয়ারও আশঙ্কা করছেন চাষীরা। তবে পটাশসহ কোনো সারের সংকট নেই বলে দাবি করেছেন উপজেলা কৃষি বিভাগ।

মিঠাপুকুরের বলদীপুকুরে সার নিতে আসা কৃষক ইউনুছ আলী বলেন, আমন ও বোরো আবাদের মাঝের সময়টা জমি পড়েই থাকে। আমরা এসব জমি ফেলে না রেখে আলু চাষাবাদ করি। কিন্তু সেই জমিতে পরিমাণ মতো সার দিতে না পারায় আমাদের আলুর ফলন কমে যাবে। সার কিনতে গিয়ে ঘুরে আসতে হচ্ছে। ঠিকমতো সার পাওয়া যাচ্ছে না। আজ নয় কাল দেবে এভাবে শুধু আমাদের ঘোরাচ্ছেন দোকানিরা।

উপজেলার শুকুরেরহাট এলাকার কৃষক রাকিবুল ইসলাম বলেন, ডিলারের কাছে সার না পেয়ে বাড়তি দাম দিয়ে খোলাবাজার থেকে কিনতে হচ্ছে। সারের দাম বস্তাপ্রতি কয়েকশ টাকা করে বাড়তি দিতে হচ্ছে। যে কারণে আমাদের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। এভাবে আমরা কীভাবে আলু চাষ করব।

ময়েনপুর এলাকার কৃষক শয়ন মন্ডল বলেন, দোকানে ইউরিয়া ও ডিএপি সার আছে কিন্তু পটাশ নেই। জমি প্রস্তুত করে রেখেছি। কিন্তু ঠিকমতো সার পাচ্ছি না। আমরা সারের অভাবে আলু চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।

শুকুরেরহাটের সার ব্যবসায়ী নাসরুল মিয়া বলেন, ডিএপি বা ইউরিয়া সারের কোনো সমস্যা নেই। শুধু পটাশ সারের একটু সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়াও এমনও হয়, কারো লাগবে হয়তো এক বস্তা, তিনি নিয়ে যান তিন বস্তা। যার কারণে হয়তো পটাশ সারের সংকট দেখা দিয়েছে।

মিঠাপুকুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আবেদীন বলেন, আমরা জোরালোভাবে সারের বিষয়টি মনিটর করছি। যতটুকু সার প্রয়োজন এ উপজেলার কৃষক সরকার নির্ধারিত মূল্যে সেই পরিমাণে সার পাচ্ছেন। আমাদের উপজেলায় সারের কোনো সংকট নেই।

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun