নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, গাইবান্ধা উপনির্বাচনে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। অপরাধের ধরন অনুযায়ী শাস্তির সুপারিশ করা হবে।
এর আগে গত ৫ নভেম্বর গাইবান্ধা উপ-নির্বাচনে বন্ধ হওয়া ৯৪ কেন্দ্রের বিষয়ে আবারও তদন্তের নির্দেশ দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্তের প্রতিবেদন জমা দিতে বলেন তিনি।এরপর প্রতিবেদন অনুযায়ী চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান সিইসি।
গত ১২ অক্টোবর দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ভোটে অনিয়মের অভিযোগে নির্বাচন কমিশন সংসদীয় আসনের পুরো ভোট বন্ধ ঘোষণা করেন। এরপরই আলোচনায় আসে ইসি।
গাইবান্ধা-৫ উপ-নির্বাচন বন্ধ করার পর এর পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় নানা মহলে। আবার প্রশ্নও ওঠে। তবে নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ ছিল না বলে বন্ধ হয়েছিল ভোটগ্রহণ। আরপিওর ক্ষমতাবলে ইসি ভোট বন্ধ করেছে।
Leave a Reply