1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
পবিত্র হজের ইতিহাস - রংপুর সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৫ অপরাহ্ন

পবিত্র হজের ইতিহাস

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৮ জুলাই, ২০২২
  • ৮১ জন নিউজটি পড়েছেন

স্টাফ রিপোর্টারঃইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম হজ। আরবি হজ শব্দের অর্থ সংকল্প করা বা ইচ্ছা করা। হজ আর্থিক এবং শারীরিক ইবাদত। মহান আল্লাহ আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক ব্যক্তিকে পরিপূর্ণভাবে হজ সম্পাদন করার নির্দেশ দিয়েছেন।

হজের উদ্দেশ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। বান্দার সঙ্গে আল্লাহর সেতুবন্ধের উপায় হলো হজ। রসুলে করিম (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সঠিকভাবে হজ পালন করে সে আগের সব গুনাহ থেকে নিষ্পাপ হয়ে যায়। ৮ থেকে ১২ জিলহজ হজের জন্য নির্ধারিত সময়।
সাড়ে ৪ হাজার বছর ধরে বহমান এক ঐতিহ্য

পবিত্র হজ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি এবং ফরজ ইবাদত। আল্লাহর সান্নিধ্য পাওয়ার উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চল থেকে মুসলমানরা পবিত্র কাবা তাওয়াফ বা জিয়ারতের সংকল্প নিয়ে ছুটে আসে বলেই এর নাম রাখা হয়েছে হজ। আজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার বছর আগে আল্লাহর নির্দেশে হজরত ইবরাহিম (আ.) সর্বপ্রথম হজের প্রবর্তন করেন। এর পর থেকে নবী-রসুল পরম্পরায় চলে আসছে হজ পালনের বিধানটি।

হজ প্রবর্তনের আগে হজরত ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর নির্দেশে পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে সঙ্গে নিয়ে কাবাঘর পুনর্র্নির্মাণ করেন। কাবাঘর হজরত আদম (আ.) ফেরেশতাদের সহায়তায় সর্বপ্রথম নির্মাণ করেন। হজরত ইবরাহিম (আ.) জিবরাইল (আ.)-এর সাহায্যে একই ভিতে অর্থাৎ হজরত আদম (আ.) কর্তৃক নির্মিত কাবার স্থানে এর পুনর্র্নির্মাণ করেন। নির্মাণকাজ শেষ হলে ইবরাহিম (আ.)-এর প্রতি নির্দেশ হলো হজ পালনের। মহান আল্লাহ হজরত জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাঁকে হজের সব আহকাম সম্পর্কে অবহিত করেন।ইবরাহিম (আ.) তাঁর পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে নিয়ে কাবাঘর সাতবার তাওয়াফ করেন, চুম্বন করেন হাজরে আসওয়াদ এবং একে একে সম্পন্ন করেন হজের সব আহকাম। এরপর আল্লাহ নির্দেশ দেন হজের দাওয়াত বিশ্ববাসীকে পৌঁছে দেওয়ার। এভাবেই শুরু হয় হজ। হজের মাধ্যমে স্থাপিত হয় বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর মহামিলনের সুন্দরতম এক নিদর্শন। প্রিয় নবী (সা.) হজের ফজিলত সম্পর্কে বলেছেন, ‘বিশুদ্ধ ও মকবুল একটি হজ পৃথিবী ও পৃথিবীর যাবতীয় বস্তু অপেক্ষা উত্তম। বেহেশত ছাড়া আর কোনো কিছুই এর প্রতিদান হতে পারে না। ’ দশম হিজরিতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) স্বয়ং হজের নেতৃত্ব দেন। হজ কীভাবে পালন করা উচিত তা তিনি নির্দিষ্ট করে দেন। আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জীবনে অন্তত একবার হজ করা অবশ্য কর্তব্য। প্রতি বছর ৮ থেকে ১২ জিলহজ হজের আনুষ্ঠানিকতা পালিত হয়। হজের সময় তালবিয়াহ নামক দোয়া পাঠ করা হয়। এটি হলো- ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক। লাব্বাইক লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নেয়ামাতা লাকা ওয়াল মুলকা। লা-শারিকা লাক। ’  এর বাংলা অর্থ হলো, ‘হে আল্লাহ, আমি হাজির আছি, আমি হাজির আছি। আপনার কোনো শরিক নেই, আমি হাজির আছি।   নিশ্চয় সকল প্রশংসা ও নেয়ামত আপনারই এবং সমগ্র বিশ্বজাহান আপনার। আপনার কোনো শরিক নেই। ’

ইহরামে সেলাইবিহীন দুই টুকরো সাদা কাপড় পরেন পুরুষ হাজিরা

হজ ও ওমরাহ পালনে ইহরাম বাঁধা ফরজ। ইহরাম শব্দটির সহজ অর্থ হলো কোনো জিনিসকে নিজের ওপর হারাম বা নিষিদ্ধ করে নেওয়া। পুরুষদের জন্য সেলাইবিহীন দুই টুকরো সাদা কাপড় আর নারীদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যময় শালীন পোশাক পরিধান করাই হলো ইহরাম। এ কারণে হজ ও ওমরাহ পালনকারী পুুরুষ ইহরামের মাধ্যমে নিজের ওপর স্ত্রী সহবাস, মাথার চুল, হাতের নখ, গোঁফ, বগল ও নাভির নিচের ক্ষৌর কার্যাদি, সুগন্ধি ব্যবহার, সেলাই করা পোশাক পরিধান এবং শিকার করাসহ কিছু বিষয়কে হারাম করে নেয়। উল্লিখিত কাজগুলোর পাশাপাশি নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হজ ও ওমরাহ এ দুটির মধ্যে যেটি আদায় করার ইচ্ছা করবে; তার নিয়ত করে চার ভাগে উচ্চৈঃস্বরে (নারীরা নিম্নস্বরে) তিনবার তালবিয়া পাঠ করাকেই ইহরাম বলে।   নামাজের জন্য যেমন তাকবিরে তাহরিমা বাঁধা হয় তেমনি হজের জন্য ইহরাম বাঁধা হয়। ইহরামের মাধ্যমে হজ ও ওমরাহ পালনকারী ব্যক্তির জন্য স্বাভাবিক অবস্থার অনেক  হালাল কাজও হারাম হয়ে যায়।

 

সাতবার কাবা শরিফ তাওয়াফ

পবিত্র কাবা শরিফের দক্ষিণ-পূর্ব থেকে শুরু করে সাতবার কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করাকে তাওয়াফ বলা হয়। কাবা শরিফ তাওয়াফ করা হজ ও ওমরাহর অন্যতম রোকন। হজ ও ওমরার তাওয়াফ ছাড়াও সারা বছর কাবা শরিফ তাওয়াফ করা অনেক বড় সওয়াবের কাজ। ওমরাহ ও হজের তাওয়াফ ব্যতীত নফল তাওয়াফও করা যায়।

মাথার চুল মু-ন বা ছাঁটানো গুরুত্বপূর্ণ বিধান

মাথার চুল মু-ন বা চুল ছাঁটা হজ ও ওমরাহর ওয়াজিব বিধান। মাথার চুল মু-ন বা কর্তন ছাড়া ইহরামের নিষেধাজ্ঞাগুলো শেষ হয় না। ওমরাহতে মাথা মু-ন করতে হয় সায়ি করার পর মারওয়ায় আর হজে কোরবানির পর মিনায়। চুল কাটার অর্থ হলো, সমস্ত মাথা থেকে কমপক্ষে এক আঙ্গুলের এক কর পরিমাণ অথবা এক ইঞ্চি পরিমাণ কেটে ফেলা। মাথায় টাক থাকলে ব্লেড বা ক্ষুর মাথায় চালিয়ে দিলে ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে। নারীদের চুলের অগ্রভাগের কিছু অংশ কাটার নির্দেশ রয়েছে। নারীদের মাথা মু-ন করা হারাম। তারা পুরো মাথার চুল একত্রে ধরে এক আঙ্গুল বা এক ইঞ্চি পরিমাণ কাটবেন।   হজের ইহরাম থেকে হালাল হওয়ার জন্য মিনাতে বসে মাথা মু-ন করা সুন্নত। নাপিত দ্বারা কিংবা নিজেরাও চুল ছাঁটা যায়।

মাথার চুল মু-ন বা ছাঁটানো গুরুত্বপূর্ণ বিধান

মাথার চুল মু-ন বা চুল ছাঁটা হজ ও ওমরাহর ওয়াজিব বিধান। মাথার চুল মু-ন বা কর্তন ছাড়া ইহরামের নিষেধাজ্ঞাগুলো শেষ হয় না। ওমরাহতে মাথা মু-ন করতে হয় সায়ি করার পর মারওয়ায় আর হজে কোরবানির পর মিনায়। চুল কাটার অর্থ হলো, সমস্ত মাথা থেকে কমপক্ষে এক আঙ্গুলের এক কর পরিমাণ অথবা এক ইঞ্চি পরিমাণ কেটে ফেলা। মাথায় টাক থাকলে ব্লেড বা ক্ষুর মাথায় চালিয়ে দিলে ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে। নারীদের চুলের অগ্রভাগের কিছু অংশ কাটার নির্দেশ রয়েছে। নারীদের মাথা মু-ন করা হারাম। তারা পুরো মাথার চুল একত্রে ধরে এক আঙ্গুল বা এক ইঞ্চি পরিমাণ কাটবেন।   হজের ইহরাম থেকে হালাল হওয়ার জন্য মিনাতে বসে মাথা মু-ন করা সুন্নত। নাপিত দ্বারা কিংবা নিজেরাও চুল ছাঁটা যায়।

হজ-ওমরাহ থেকে সৌদির বছরে আয় ১২ বিলিয়ন ডলার

করোনা মহামারির আগে হজ-ওমরাহ পালন সৌদি আরবের অন্যতম প্রধান আয়ের উৎস ছিল। এই খাত থেকে প্রতি বছর প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করে দেশটি। তেল বিক্রি করে সৌদি আরবের যা রোজগার হয় তার থেকেও বেশি আয় করে হজ-ওমরাহ থেকে। হজে একটা নির্দিষ্ট সময়ে যাওয়া গেলেও সারা বছর  ওমরাহ করতে যাওয়া যায়। নানা দেশ থেকে যারা সৌদি আরবে গেছেন তাদের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষই ওমরাহ করতে আসেন। ২০১৯ সালের হজে ২৫ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২০১৬ সালের একটি হিসাব অনুযায়ী, হজ থেকে সৌদি আরবের সরাসরি রোজগার হয়েছিল প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার। সৌদি আরবে যাওয়া যাত্রীরা মোট ২৩ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছিলেন ওখানে গিয়ে। কয়েক বছর আগের মক্কার চেম্বার অব কমার্সের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাইরের দেশ থেকে আসা মুসলমানরা সৌদিতে মাথাপিছু ব্যয় করেন ৪ হাজার ৬০০ ডলার, আর স্থানীয়রা মাথাপিছু প্রায় ১ হাজার ৫০০ ডলার ব্যয় করেন।   একেক দেশ থেকে আসা হজযাত্রীরা একেক রকম খরচ করেন।   এসব খরচের মধ্যে রয়েছে, হজ-ওমরাহর জন্য সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন চার্জ, মোয়াল্লেম ফি, ভিসা ফি, ট্রাভেল ফি, খাওয়া-দাওয়া, পরিবহন ও কেনাকাটা ইত্যাদি। এসব খরচ কোনো না কোনোভাবে সৌদি অর্থনীতিতেই যোগ হয়।

আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আশায় কোরবানি

পবিত্র হজের অংশ হিসেবে মিনায় বড় শয়তানকে পাথর মারার পর তামাত্তু ও কিরান হজকারীর জন্য শুকরিয়াস্বরূপ কোরবানি করা ওয়াজিব। আরাফাতের ময়দানে অবস্থানের পরদিন জামারায় (প্রতীকী শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের স্থান) পাথর মেরে হাজিদের পশু কোরবানি দিতে হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তামাত্তু ও কিরান হজ আদায়কারীরা যে উট, গরু, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা ইত্যাদি পশু জবেহ করে থাকেন তাকে হাদি বলা হয়।   ১০ জিলহজ সূর্যোদয় থেকে শুরু করে ১৩ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাদি করা যায়।

জমজমের বরকতময় পানি

মুসলমানদের কাছে জমজমের পানি অতি বরকতময় ও পবিত্র। হাদিসে এ পানির অশেষ কল্যাণ ও বরকতের কথা উল্লেখ রয়েছে। মক্কার মাসজিদুল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত জমজম কূপ। এই কূপের কাছে একটি শক্তিশালী পাম্প মেশিন বসানো হয়েছে। সে মেশিনের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করা হয়। লাখ লাখ মানুষ তৃপ্তিভরে পানি পান করে এবং পাত্রে ভরে নিয়ে যায়। কাবা শরিফের বিভিন্ন জায়গায় পাইপলাইনের মাধ্যমেও জমজমের পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে। ইসলামের ইতিহাসে জমজম কূপের উৎপত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম (আ.) তাঁর স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে রেখে আসেন। তাঁর রেখে যাওয়া খাদ্য, পানীয় শেষ হয়ে গেলে হাজেরা (আ.) পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এ সময় হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের আঘাতে ভূমি থেকে পানি বের হয়ে আসে।   জমজম কূপ বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়। প্রথম থেকে এটি বালি ও পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। পরবর্তীতে খলিফা আল মনসুরের সময় এর ওপর গম্বুজ এবং মার্বেল টাইলস বসানো হয়। পরবর্তীতে খলিফা আল মাহদি এটি আরও সংস্কার করেন। ২০১৭-২০১৮ সালে সৌদি বাদশাহ এটি সংস্কার করেন। বর্তমানে কূপটি কাবা চত্বরে দেখা যায় না। এটি ভূগর্ভস্থ অবস্থায় রাখা হয়েছে এবং কূপটি থেকে পাম্পের সাহায্যে প্রতিদিন ২০ লক্ষাধিক ব্যারেল পানি উত্তলিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে শৈশবে মহানবী (সা.)-এর বক্ষ বিদারণ বা সিনা চাক করে কলিজার একটি অংশ বের করে তা এই জমজম কূপের পানিতে ধুয়ে আবার যথাস্থানে স্থাপনের ঘটনার বর্ণনা রয়েছে।

১০ লাখ মানুষের অনুমতি

ইন্দোনেশিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি মানুষের সুযোগ

এ বছর ১০ লাখ মানুষকে হজের অনুমতি দেওয়ার কথা আগেই জানিয়েছে সৌদি সরকার। ইন্দোনেশিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি মানুষ ১ লাখ ৫১ জনকে এবার হজ করার সুযোগ দেওয়া হয়। দ্বিতীয় স্থানে আছে পাকিস্তান। পাকিস্তান থেকে হজ করার সুযোগ পেয়েছেন ৮১ হাজার ১৩২ জন হজযাত্রী। ভারত থেকে ৭৯ হাজার ২৩৭ জন, বাংলাদেশ থেকে ৫৭ হাজার ৫৮৫ জনকে হজে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। এবার আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলা থেকে সবচেয়ে কম মানুষ হজ করার সুযোগ পান। দেশটি থেকে মাত্র ২৩ জনকে হজের অনুমতি দিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রণালয়। আরব দেশগুলোর মধ্যে মিসর থেকে ৩৫ হাজার ৩৭৫ জন হজ করার সুযোগ পেয়েছেন এবার। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে নাইজেরিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি ৪৩ হাজার ৮ জন এবার হজ করতে পারছেন।   এ ছাড়া ইরানের ৩৮ হাজার ৪৮১ ও তুরস্ক থেকে ৩৭ হাজার ৭৭০ জন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৯ হাজার ৫০৪ জনকে হজের সুযোগ দেয় সৌদি আরব।

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun