1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
বছরে ১৯৫ কোটি আয়: মদ উৎপাদন দ্বিগুণ করছে কেরু - রংপুর সংবাদ
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই:ইসি আলমগীর হাতীবান্ধায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে গণসংযোগে ব্যস্ত মাকতুফা ওয়াসিম বেলি খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির আন্দোলন এখনও শেষ হয়নি : রিজভী উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি পরিতাপের বিষয় বিএনপি ১৭ এপ্রিল, ৭ মার্চ পালন করে না সময় মানুষকে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেন হাতীবান্ধায় নির্বাচনে বৈধতা পেলেন ৪ চেয়ারম্যান প্রার্থী, বর্জন জামাত নেতার লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাবেক ইউপি সদস্য গুলিবিদ্ধ  হাতীবান্ধায় নির্বাচন না করার ঘোষণা জামায়াতের

বছরে ১৯৫ কোটি আয়: মদ উৎপাদন দ্বিগুণ করছে কেরু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : রবিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৯৩ জন নিউজটি পড়েছেন

গেল বছরে দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় মদ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মদ বিক্রি বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। ফলে কোম্পানিটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে উৎপাদন দ্বিগুণ করার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছে কর্মকর্তারা।

প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, গেল বছরের অক্টোবরে, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে যথাক্রমে ১৮ হাজার ৫৭৯, ১৯ হাজার ৪৪৬ এবং ২১ হাজার কেসেরও বেশি মদ বিক্রি করেছে কেরু। প্রতিষ্ঠানটি ১৭৫ মিলিলিটার, ৩৭৫ মিলিলিটার ও ৭৫০ মিলিলিটারের বোতলে মদ বাজারজাত করে।

একটি কেসে ৭৫০ মিলিলিটারের ১২টি, ৩৭৫ মিলিলিটারের ২৪টি এবং ১৭৫ মিলিলিটারের ৪৮টি মদের বোতল থাকে।

 

তারা আরও জানিয়েছে, কেরুর উৎপাদিত মদ প্রতি মাসে গড়ে ১২ থেকে ১৩ হাজার কেস বিক্রি হয়ে থাকে। ২০২০-২১ অর্থবছরে কেরু মদ বিক্রি থেকে ১৯৫ কোটি টাকা লাভ করেছে।

কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশাররফ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সরকার ১০২ কোটি ২১ লাখ টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যা ২০২২ সালে শেষ হবে। এর মাধ্যমে উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় করা হবে। চুয়াডাঙার দর্শনায় অবস্থিত কারখানাটিতে  বর্তমানে উৎপাদন সক্ষমতার মাত্র ৫০ শতাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে।

বর্তমানে সারা দেশে কেরুর ১৩টি ওয়্যারহাউস ও ৩টি বিক্রয়কেন্দ্র আছে। এ ছাড়া রূপপুর, কক্সবাজার ও কুয়াকাটায় ১টি করে বিক্রয় কেন্দ্র এবং রাজশাহী ও রামুতে ১টি করে ওয়্যারহাউস নির্মাণের মাধ্যমে বাজার সম্প্রসারণের পরিকল্পনাও করেছে কেরু।

এর মধ্যে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কেরুর ২টি নতুন বিক্রয়কেন্দ্রের অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।

তারা জানান, বিক্রয়কেন্দ্রগুলো পরিচালনার জন্য পর্যটন করপোরেশনের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করবে কেরু।

 

৮৩ বছরেরও বেশি পুরোনো প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে ৯টি ব্র্যান্ড। এগুলো হচ্ছে-  ইয়েলো লেবেল মল্টেড হুইস্কি, গোল্ড রিবন জিন, ফাইন ব্র্যান্ডি, চেরি ব্র্যান্ডি, ইম্পিরিয়াল হুইস্কি, অরেঞ্জ কুরাকাও, জারিনা ভদকা, রোসা রাম ও ওল্ড রাম।

প্রতিষ্ঠানটির সূত্র জানায়, বর্তমানে কেরুর কারখানায় ৯টি ব্র্যান্ডের আওতায় আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য প্রায় ১০ লাখ ৮০ হাজার প্রুফ লিটার মদ, ২৬ লাখ লিটার দেশি স্পিরিট ও ৮ লাখ লিটার ডিনেচার্ড স্পিরিটের উৎপাদন প্রস্তুত রয়েছে।

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun