1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
গঙ্গাচড়ায় থামছে না তিস্তার ভাঙন আরো ২২ পরিবারের বাড়ীঘর বিলীন - রংপুর সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঈদযাত্রায় রেলপথে জোরদার হচ্ছে টহল-পাহারা আওয়ামী লীগ এখন সাম্প্রদায়িকতা ও বর্ণবাদ ছড়াচ্ছে: ফখরুল আদিতমারী সীমান্তে গুলিবিদ্ধ আহত বাংলাদেশী যুবকের মৃত্যু রোজায় বেড়েছে দাম, খরচ যোগাতে ক্রেতার নাভিশ্বাস স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে ২৯ বছরই ছিল দুর্ভাগ্যের : প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন-যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের কথা বলছেন তাদের বউদের ভারতীয় শাড়ি কয়টা? খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ল রংপুর জেলা যুবলীগের মাসব্যাপী ন্যায্য মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি পাটগ্রাম উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত

গঙ্গাচড়ায় থামছে না তিস্তার ভাঙন আরো ২২ পরিবারের বাড়ীঘর বিলীন

আব্দুর রহিম পায়েল,গঙ্গাচড়া(রংপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১
  • ৫৬ জন নিউজটি পড়েছেন

গঙ্গাচড়ায় থামছে না তিস্তার ভাঙন। গত ১ সপ্তাহে প্রবল স্রোতে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ফোটামারী ও বিনবিনা গ্রামের আরো ২২ পরিবারের বাড়ীঘর। ফলে চলতি মৌসুমে নদীভাঙনে আশ্রয় হারালো উপজেলার ৩ ইউনিয়নের ৯২টি পরিবার। ফোটামারী গ্রামে তিস্তার ভাঙন ডান তীরের প্রতিরক্ষা মূল বাঁধে আঘাত হেনেছে। ভাঙন প্রতিরোধ করা না গেলে তিস্তার গতি পরিবর্তিত হয়ে ঘাঘট নদীতে পড়বে। ফলে ঘাঘট বিধৌত রংপুর নগরী, রংপুর সেনানিবাসসহ জেলার বিপুল এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

নোহালী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ টিটুল জানান, তিস্তার প্রবল ভাঙনে ফোটামারী গ্রামের ৭টি বাড়ী গত ৩ দিনে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙন মূল বাঁধের কাছে ঠেকেছে। জরুরী প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিতে তিনি রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সরজমিন মঙ্গলবার (১৭ আগষ্ট) কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনা গ্রামে উপস্থিত হলে দেখা যায় ভাঙনের ভয়াল চিত্র। গত ৭ দিনে নদীভাঙ্গনে বাড়ীঘর হারিয়েছে ১৫ পরিবার। এরা হলেন: মাসুম আলী (৭৫), রুহুল আমিন (৬৫), মহুবালী (৫০), নওশা ঘাটিয়াল (৬৫), আশরাফুল (৪০), আজিজুল (৬০), রাফিনুর (৩২), ফজলু (৬০), হাসেন আলী (৩৫) দুলু (৪৫), আমিনুর (৭০), মনাই (৪০), হাকিম উদ্দিন (৬০), জামাল (৭০) ও নুর মোহাম্মদ (৫০)। চলতি মৌসুমে এ গ্রামে আরো ৭০ পরিবার তিস্তার ভাঙনে তাদের বাড়ীঘর হারিয়েছে।

এ ছাড়াও লহ্মিটারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইচলী গ্রামের ২০ পরিবারের বাড়ীঘর চলতি মৌসুমে তিস্তার ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ওই গ্রামে বন্যার পানিতে এখনো প্রায় ১০০টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে বলে জানিয়েছেন লহ্মিটারী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল হাদী।

রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (এসডি-৩) প্রকৌশলী তৈয়বুর রহমান জানান, গতকাল (সোমবার) আমি ও অফিসের অন্যান্য প্রকৌশলীরা ফোটামারীতে গিয়েছি এবং ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। সেখানে মূল বাঁধ ভাঙন ঝুঁকিতে আছে বলে মনে হয়নি। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ সাউদপাড়া গ্রামে প্রতিরোধ কাজ অব্যাহত রয়েছে।

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun