সরেজমিনে দেখে গেছে, ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আলম মেম্বারের বাড়ির সামনের ছোট ব্রিজ থেকে সামাদ মাস্টারের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার রাস্তার তিন শতাধিক গাছ এবং টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ডাকালীবান্ধা থেকে দক্ষিণে কারবালার দীঘি পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তার বিভিন্ন প্রজাতির শতাধিক গাছ কেটে নেয়া হয়েছে। এসব গাছের দাম আনুমানিক ১০-১৫ লাখ টাকা।
প্রাণনাথ পাঠিকাপাড়ার কয়েকজন বাসীন্দা জানান, ওই এলাকার শাজাহান, শাহ জামাল ও আমজাদ হোসেন গাছগুলো কেটে পার্শবর্তী দৈ-খাওয়া হাটের তামান্না ‘স’ মিলের মালিক তমিজ ভাটিয়ার কাছে আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে।অভিযুক্ত শাহজাহান, শাহ জামাল ও আমজাদ হোসেন বলেন, গাছগুলো আমরাই লাগিয়ে ছিলাম। তাই কেটে বিক্রি করেছি।
ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজ্জাকুল ইসলাম কায়েদ বলেন, সরকারি রাস্তার গাছ কাটার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। কেউ আমাকে কিছু বলেনি।
টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার ডা. ইয়াকুব আলী বলেন, রাস্তার গাছগুলো রাতের আঁধারে কে বা কারা কেটে নিয়ে গেছে তা আমি জানি না।
হাতীবান্ধার ইউএনও সামিউল আমিন বলেন, গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে
Leave a Reply