1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
প্রাণ বাঁচাতে খালি হাতে আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে মানুষ  - রংপুর সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সানিটা সিরামিক্স শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলেই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে; হাফিজ উদ্দিন রংপুরে ধান ক্ষেত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ১৪৪ মেট্রিক টন চাল-গম আত্মসাতের অভিযোগে খাদ্য কর্মকর্তা বরখাস্ত দুই বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের  বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন জয়শঙ্কর ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর নিয়ে যা বলল আমেরিকা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ জরিফুলের পাশে ব্যারিস্টার হাসান রাজিব প্রধান বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের দাবীতে শিক্ষার্থীদের ‘উত্তরবঙ্গ ব্লকেড পচা লোক যেখানে দেবেন, সেখানে আবার পচাবে : জামায়াতের নায়েবে আমির

প্রাণ বাঁচাতে খালি হাতে আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে মানুষ 

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ৫৩ জন নিউজটি পড়েছেন

 

নিউজ ডেস্ক:
ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ১০ জেলার মানুষ। আকস্মিক বন্যায় ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট তলিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকেই ঘর থেকে কিছু বের করতে না পেরে খালি হাতে ছুটে এসেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে। দুর্গত এলাকায় এখন দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সংকট।

গত সোমবার থেকে কুমিল্লার গোমতী নদীর পানি বাড়তে থাকে। মাত্র একদিনেই নদীর পানি উপচে তলিয়ে যেতে শুরু করে নীচু এলাকা।

আকস্মিক বন্যায় বেশি বিপাকে পড়েছেন গোমতী নদীতীরবর্তী এলাকার মানুষ। সহায়-সম্বল ঘরে রেখেই জীবন বাঁচাতে ছুটে যান আশ্রয়কেন্দ্রে।

একজন ভুক্তভোগী বলেন, ‘এই বছরে হঠাৎ এই অবস্থা হয়েছে। যে ক্ষতি হয়েছে তা বলার বাহিরে। ঘর থেকে কিছুই বের করতে পারিনি। একটা গরু মারা গেছে।’

নোয়াখালীর ৯ উপজেলায় পানিবন্দি ২০ লাখ মানুষের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে ৪০০। তবে বেশিরভাগ কেন্দ্রেই দেখা দিয়েছে খাবার সংকট।

আশ্রয়কেন্দ্রে আসা এক বয়োজ্যেষ্ঠ বলেন, ‘সব এলোমেলো করে ফেলে এসেছি। এগুলো থাকে নাকি থাকবে না এটা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। শুধু আমার না, সবারই একই সমস্যা।’

পাহাড়ি ঢলে সীমান্ত জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় ১ হাজার ২০০ পরিবার এখন পানিবন্দি। দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্র নিয়ে আসার পাশাপাশি পর্যাপ্ত শুকনো খাবার ও স্যালাইন মজুদ রাখার কথা জানিয়েছে প্রশাসন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি বন্যা দুর্গত যারা আছেন তাদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার এবং ইতোমধ্যেই আমরা ১৫ মেট্রিক টন চাল এবং ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করেছি। এগুলো বিতরণ শুরু হয়ে গেছে।’

বন্যার পানিতে ভাসছে খাগড়াছড়ির দেড় শতাধিক গ্রাম। আটকা পরা বাসিন্দাদের উদ্ধারের পাশাপাশি ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও রেড ক্রিসেট।

দীঘিনালার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ বলেন, ‘এদেরকে বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন এনজিও এখানে কাজ করছে।’

এদিকে, সাজেকে আটকে পড়া আড়াইশ পর্যটকদের থাকা ও খাবারে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ ছাড় দিয়েছে রিসোর্ট মালিক সমিতি।

 

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun