1. rkarimlalmonirhat@gmail.com : Rezaul Karim Manik : Rezaul Karim Manik
  2. maniklalrangpur@gmail.com : রংপুর সংবাদ : রংপুর সংবাদ
কুড়িগ্রাম ও মাদারীপুরে নদী ভাঙনের শিকার ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি - রংপুর সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সানিটা সিরামিক্স শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলেই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে; হাফিজ উদ্দিন রংপুরে ধান ক্ষেত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ১৪৪ মেট্রিক টন চাল-গম আত্মসাতের অভিযোগে খাদ্য কর্মকর্তা বরখাস্ত দুই বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের  বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন জয়শঙ্কর ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর নিয়ে যা বলল আমেরিকা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ জরিফুলের পাশে ব্যারিস্টার হাসান রাজিব প্রধান বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের দাবীতে শিক্ষার্থীদের ‘উত্তরবঙ্গ ব্লকেড পচা লোক যেখানে দেবেন, সেখানে আবার পচাবে : জামায়াতের নায়েবে আমির

কুড়িগ্রাম ও মাদারীপুরে নদী ভাঙনের শিকার ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩০ জন নিউজটি পড়েছেন

 

নিউজ ডেস্ক:
গত দেড় মাসে কুড়িগ্রাম ও মাদারীপুরে নদী ভাঙনে ৫ শতাধিক ঘরবাড়িসহ বিপুল ফসলী জমি বিলীন হয়েছে। ভাঙন ঝুঁকিতে থাকা বহু পরিবার সরিয়ে নিচ্ছে ঘরবাড়ি। বরাদ্দ পেলে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস পানি উন্নয়ন বোর্ডের।

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে দেড় মাস ধরে ভাঙছে ব্রহ্মপুত্রের পাড়। একই অবস্থা তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারে। এরই মাঝে চিলমারীসহ উলিপুর, রৌমারী, নাগেশ্বরী, ভূরুঙ্গামারী ও সদর উপজেলার প্রায় ৫শ ঘরবাড়ি, ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিপুল পরিমান ফসলী জমি নদীতে বিলীন হয়েছে। ঝুঁকিতে আছে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ কয়েকটি গ্রাম।

এলাকাবাসী জানান, চারদিকে পানি। ভেঙে পড়া ঘরবাড়ি নিয়ে কোথায় ঘর তুলতে পারছেন অনেকেই।

কুড়িগ্রামের চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আরও হয়তো ২ থেকে ৩ শতাধিক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়বে।

চিলমারীসহ উলিপুর, রৌমারী, নাগেশ্বরী, ভূরুঙ্গামারী ও সদর উপজেলার প্রায় ৫শ ঘরবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। ছবি: ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনপানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে কাজ শুরুর জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘বেশ কিছু প্রকল্প যেমন ব্রক্ষ্মপুত্র প্রকল্প আমরা মন্ত্রণালয়ে দাখিল করেছি। প্রকল্পটি অনুমোদন হলে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।’

একই সময়ে মাদারীপুরের কালকিনি ও সদর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ১৪-১৫টি বাড়িঘরসহ রাস্তা ও ফসলী জমি। ঝুঁকিতে আছে শতাধিক পরিবার ও বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

মাদারীপুরের কালকিনি ও সদর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ১৪-১৫টি বাড়িঘরসহ রাস্তা ও ফসলী জমি। ছবি: ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশননদী ভাঙনের শিকার এক ভুক্তভোগী বলেন, বাড়ি থেকে অনেকদূর নদী আছিল। তিন ভাঙন দেওয়ার পর বাড়ি করছিলাম ভাই। এখন আবার ভাঙে ভাই।’

মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সানাউল কাদের খান বলেন, ‘একটা স্পটে চিহ্নিত করেছি, সেখানে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাও আছে, তাছাড়া জনবসতিপূর্ণ এলাকা। ওইটার জন্য একটা প্যাকেজ চালু হয়েছে। আরও দুইটি জায়গায় কাজ শুরু হবে।’

নদী ভাঙন ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এসব নদী পাড়ের মানুষ।

 

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন

Leave a Reply

এই ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | রংপুর সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun